রবিবার, ২২ ডিসেম্বর ২০২৪, ০৩:০৪ অপরাহ্ন

উপ-সম্পাদক :: দিদার সরদার
প্রধান সম্পাদক :: সমীর কুমার চাকলাদার
প্রকাশক ও সম্পাদক :: কাজী মোঃ জাহাঙ্গীর
যুগ্ম সম্পাদক :: মাসুদ রানা
সহ-সম্পাদক :: এস.এম জুলফিকার
প্রধান নির্বাহী সম্পাদক :: মামুন তালুকদার
নির্বাহী সম্পাদক :: সাইফুল ইসলাম
ব্যবস্থাপনা সম্পাদক :: আবুল কালাম আজাদ
সংবাদ শিরোনাম :
দুই দিনের সফরে আজ বরিশাল আসছেন অতিথি গ্রুপ অব কোম্পানির এমডি লায়ন সাইফুল ইসলাম সোহেল  পিরোজপুর ভান্ডারিয়ার যুব মহিলা লীগ নেত্রী জুথি গ্রেফতার গৌরনদীতে তিন দফা দাবি আদায়ে ছাত্রদলের বিক্ষোভ মিছিল উপজেলা প্রশাসনকে ১৫ দিনের আল্টিমেটাম গ্রেনেড হামলার মামলা থেকে তারেক রহমানসহ বিএনপি নেতারা খালাস পাওয়ায় গৌরনদীতে আনন্দ মিছিল বরিশালের বাকেরগঞ্জসহ চারটি থানা এবং উপজেলায় নাগরিক কমিটি গঠন   আওয়ামী লীগ ও শেখ হাসিনা বিহীন বাংলাদেশ শান্তিতে থাকবে, এটা অনেকেরই ভালো লাগেনা-এম. জহির উদ্দিন স্বপন তারেক রহমানের বিজ্ঞ নেতৃত্বের কারণে শেখ হাসিনাকে পালিয়ে যেতে বাধ্য করেছি-এম. জহির উদ্দিন স্বপন গৌরনদীতে দৈনিক যুগান্তরের বিরুদ্ধে বিড়ি শ্রমিক ও ব্যবসায়ীদের প্রতিবাদ ও বিক্ষোভ মিছিল দুষ্টামিটাও ছিল যেমন স্পর্শকাতর, খেসারাতটাও দিতে হল তেমনি ভয়ঙ্কর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী সাংস্কৃতিক দলের ৫ সদস্যের বরিশাল মহানগরে আহ্বায়ক কমিটি গঠন
উজিরপুরের কোটিপতি গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী সানোয়ার

উজিরপুরের কোটিপতি গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী সানোয়ার

দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি

দখিনের খবর ডেক্স ॥ বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী খান মো. সানোয়ার কোটিপতি। তিনি দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি। এ নিয়ে ব্যাংক ও স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খান মো. সানোয়ার পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী গ্রামের মৃত কৃষক আমজেদ আলী খানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তিনি (খান মো. সানোয়ার) ২০০৫ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের কেন্দ্র ব্যবস্থাপক (মাঠকর্মী) পদে শিক্ষানবিশ হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। ২০১৪ সালে একই পদে উজিরপুরে মাঠকর্মী পদে যোগদান করেন বর্তমানে কর্মরত আছে।
সানোয়ারের বিরুদ্ধে উজিরপুর মডেল থানায় হামলা সংঘর্ষ ও বাবুগঞ্জ থানায় ছিনতাই মামলা হয়। সে ৬ শতাধিক গ্রাহক ও ৬ শতাধিক ডিপিএস হোল্ডারদের সঙ্গে দুর্নীতি-অনিয়ম করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের পাশেই একটি ফ্লাটে প্রবাসীর স্ত্রীকে যৌন হয়রানি ও উক্ত্যক্তের করেন সানোয়ার। ওই নারী ৩১ আগস্ট সোমবার উজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সিকদার বাচ্চুর কাছে সানোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগও দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
একটি সূত্র জানায়, তিনি বেতন পান ১৮ হাজার ৫১০ টাকা। কিন্তু তিনি সংসার চালিয়েও প্রতিমাসে ৭৬ হাজার টাকা ঋণ এর কিস্তি পরিশোধ করেন। তিনি উজিরপুরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২০ শতাংশ জমি ক্রয় করে বিলাসবহুল দ্বিতল ভবন নির্মাণ করেন। একই ওয়ার্ডের রাখালতলা স্কুলসংলগ্ন ৩ শতাংশ জমি ক্রয় করে তৈরি করেন একতলা ভবন। এ ছাড়া বরিশালের কাশীপুরে নিজনামে ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। উজিরপুরের পরমানন্দসাহা গ্রামে স্ত্রীর নামে সাড়ে ৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।
উজিরপুর গ্রামীন ব্যাংক ব্রাঞ্চ ম্যানেজার আবু জাফর জানান, কর্মচারী সমিতির বিভাগীয় নেতা শাহীন হোসেন এবং জোনাল স্যার আব্দুল সালামকে বদলি করেছেন। তবে সানোয়ার ও সালামের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। গ্রামীণ ব্যাংকের বরিশাল জোনাল ম্যানেজার সাইদুজ্জামান ভুঁইয়া জানান, ওই দুই মাঠকর্মী ওখানে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। প্রথমে সালামকে বদলি করা হয়েছে, অতি দ্রুত সানোয়ারকেও বদলি করা হবে।
অভিযুক্ত খান মো. সানোয়ার হোসেন জানান, লোন করে বাড়ি করেছি, কোনো দুর্নীতি করিনি। আমি একজন মাঠকর্মী, ব্যাংকের টাকা দেওয়ায় আমার কোনো হাত নেই। বরিশাল জেলার উজিরপুর উপজেলার গ্রামীণ ব্যাংকের মাঠকর্মী খান মো. সানোয়ার কোটিপতি। তিনি দুর্নীতি, অনিয়ম ও ক্ষমতার অপব্যবহারের মাধ্যমে গড়ে তুলেছেন তিন তিনটি বিলাসবহুল বাড়ি। এ নিয়ে ব্যাংক ও স্থানীয়দের মধ্যে ব্যাপক চাঞ্চল্য সৃষ্টি হয়েছে। খান মো. সানোয়ার পিরোজপুর জেলার মঠবাড়িয়া উপজেলার দাউদখালী গ্রামের মৃত কৃষক আমজেদ আলী খানের ছেলে।
স্থানীয় সূত্র জানায়, তিনি (খান মো. সানোয়ার) ২০০৫ সালে গ্রামীণ ব্যাংকের কেন্দ্র ব্যবস্থাপক (মাঠকর্মী) পদে শিক্ষানবিশ হিসেবে চাকরিতে যোগদান করেন। ২০১৪ সালে একই পদে উজিরপুরে মাঠকর্মী পদে যোগদান করেন বর্তমানে কর্মরত আছে।
সানোয়ারের বিরুদ্ধে উজিরপুর মডেল থানায় হামলা সংঘর্ষ ও বাবুগঞ্জ থানায় ছিনতাই মামলা হয়। সে ৬ শতাধিক গ্রাহক ও ৬ শতাধিক ডিপিএস হোল্ডারদের সঙ্গে দুর্নীতি-অনিয়ম করে টাকা হাতিয়ে নেয়। এ ছাড়া গ্রামীণ ব্যাংকের পাশেই একটি ফ্লাটে প্রবাসীর স্ত্রীকে যৌন হয়রানি ও উক্ত্যক্তের করেন সানোয়ার। ওই নারী ৩১ আগস্ট সোমবার উজিরপুর উপজেলা চেয়ারম্যান আব্দুল মজিদ সিকদার বাচ্চুর কাছে সানোয়ারের বিরুদ্ধে অভিযোগও দিয়েছিলেন বলে জানা গেছে।
একটি সূত্র জানায়, তিনি বেতন পান ১৮ হাজার ৫১০ টাকা। কিন্তু তিনি সংসার চালিয়েও প্রতিমাসে ৭৬ হাজার টাকা ঋণ এর কিস্তি পরিশোধ করেন। তিনি উজিরপুরের ৩ নম্বর ওয়ার্ডে ২০ শতাংশ জমি ক্রয় করে বিলাসবহুল দ্বিতল ভবন নির্মাণ করেন। একই ওয়ার্ডের রাখালতলা স্কুলসংলগ্ন ৩ শতাংশ জমি ক্রয় করে তৈরি করেন একতলা ভবন। এ ছাড়া বরিশালের কাশীপুরে নিজনামে ৪ শতাংশ জমি ক্রয় করেন। উজিরপুরের পরমানন্দসাহা গ্রামে স্ত্রীর নামে সাড়ে ৬ শতাংশ জমি ক্রয় করেন।
উজিরপুর গ্রামীন ব্যাংক ব্রাঞ্চ ম্যানেজার আবু জাফর জানান, কর্মচারী সমিতির বিভাগীয় নেতা শাহীন হোসেন এবং জোনাল স্যার আব্দুল সালামকে বদলি করেছেন। তবে সানোয়ার ও সালামের মধ্যে দ্বন্দ্ব ছিল। গ্রামীণ ব্যাংকের বরিশাল জোনাল ম্যানেজার সাইদুজ্জামান ভুঁইয়া জানান, ওই দুই মাঠকর্মী ওখানে রাজনীতিতে জড়িয়ে পড়েছেন। প্রথমে সালামকে বদলি করা হয়েছে, অতি দ্রুত সানোয়ারকেও বদলি করা হবে। অভিযুক্ত খান মো. সানোয়ার হোসেন জানান, লোন করে বাড়ি করেছি, কোনো দুর্নীতি করিনি। আমি একজন মাঠকর্মী, ব্যাংকের টাকা দেওয়ায় আমার কোনো হাত নেই। সূত্র : কালের কন্ঠ

দয়া করে নিউজটি শেয়ার করুন..



Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *




© All rights reserved © 2017 Dokhinerkhobor.Com
Desing & Developed BY ThemesBazar.Com